ব্যস্ত দিনের কথাঃ২

সকাল ৭টা থেকে দিনের শুরু। কিন্তু ঘুম দেবী চোখের পাতা থেকে বিদায় নিতে প্রতিদিন ই যথেষ্ট দেরী করেন, ফল স্বরূপ ক্লাসেও মাঝে মাঝে ঘুমের ঘোরে থাকতে হয়। অবশ্য ঘুমের দেবী কখনো সখনো দয়াপরবশত হয়ে তারাতারি বিদায় নিয়ে দিন গুলোকে একটু আলাদা করে দিয়ে যান। সকালের হাওয়া গায়ে লাগিয়ে, বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে পদব্রজে যাত্রা সেইদিন গুলোর প্রথম কাজ। ঢাকা শহরের অতিবিলাসী এলাকার রাস্তা ধরে, বিলাসী মানুষগুলোর ব্যস্তসমস্ত হয়ে গাড়ি হাকিয়ে চলা আর ওর মধ্যে বসে থাকা তাদের সন্তানদের ঘুমে ঢুলু ঢুলু চোখে স্কুলে যাওয়া দেখতে দেখতে গন্তব্যে পৌছানো। এর মাঝেও কিছু কিছু ব্যতিক্রম ব্যাপার দৃষ্টি সীমানায় আটকে যায়, মনে গেঁথে যায়। রাস্তার পাশে খেটে খাওয়া মানুষ, মেট্রোপলিটনের তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীদের ধুলোবালির রাস্তা গুলোকে পরিষ্কার রাখার বৃথা চেষ্টা, আর কর্মব্যস্ত মানুষগুলোর ছুটে চলার শুরু। ঠিক এইভাবেই দিনের শুরুর কোনো কোনো সময় একটা মানুষের সাথে হঠাৎ দেখা হয়ে যায়। কখনো পদব্রজে, কখনো রিকশায়। দেখলেই বুঝাযায় একটা সময় দেখতে খুব ফর্সা না হলেও, আকর্ষনীয় ছিল। বেশ কয়েকবার তার সাথে দৃষ্টি বিনিময় হয়েছে, এবং ততবারেই আমি তার চোখে কি যেন একটা দেখতে পাই। এসিডের ভয়ঙ্কর ছোবলে তার মুখটা নষ্ট হয়ে গেলেও, চোখে তেজটাকে কমাতে পারেনি মোটেও। বরং সেটাকে যেন বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকগুনে। আয়নায় যখন নিজের মুখটা দেখি তখনি আমি ওই মুখটা কল্পনা করে ভয়ে, কষ্টে আতঁকে উঠি।

দুপুরে ফেরার পথে, রাস্তার পাশের বস্তির ছেলেমেয়েদের ছুটাছুটি দেখলে শ্রীকান্ত যেন গেয়ে উঠে, “……..আমার ভেতরে ছোট্ট ছেলেটা আজও তো বড় হচ্ছে, তাই আমার বয়েস জানে বাড়লে বয়েস ছোট্ট হবার মানে”। মাঝে মাঝে চোখ চলে যায়, অফিসার্স কোয়াটারের বাসা গুলোর জানালার কার্নিশে রাখা আচারের বোতলে। সুর্য্যি মামার প্রচন্ড উত্তাপে হঠাৎ বয়ে যাওয়া এক পশলা হওয়া চুল গুলোকে এলোমেলো করে দেয় না, মনটাকেও যেন কোথাও নিয়ে যায়। পদক্ষেপগুলো যেন এলোমেলো হয়ে যাবার বৃথা চেষ্টা। কোন কোনদিন বিকালে ফেরার পথে রবি মশাই এর গান বেজে উঠে, “এই ঊদাসী হাওয়ার পথে পথে মুকুল গুলি ঝরে……….”। আনমনা হয়ে হাটতে হাটতে মনে হলো কেউ যেন পাশাপাশি হাটছে। এক্ষুনি বলবে, দাও দেখি ব্যাগটা। মুখে দুষ্টুমি ভরা হাসি। হয়ত হারিয়ে যাওয়া প্রকৃতির টানে হাতে হাত রেখে হারিয়ে যাওয়ার সুপ্ত বাসনায় মেতে উঠতে চায়। পাশ দিয়ে চলে যাওয়া গাড়ীর হর্ণে স্বম্বিত ফিরে পেয়ে স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবার কষ্টে মন খারাপ করা। এইভাবেই সমাপ্তি ঘটে কোন কোন কর্মব্যস্ত দিনের। সন্ধ্যাগুলো যেন নিজের রঙ্গে রঙ্গিন। সারাদিনের ক্লান্তিতে যখন বিশ্রাম চাইছে তখন শুরু ক্রতে হচ্ছে নতুন আরো একটি দিনের প্রস্তুতি। অথবা সবাই মিলে কোন একটা ভুতের movie দেখে অকারনে চিৎকার করে উঠা, নয়ত হাসির কোন movie/ জোকস্ শুনে হাসতে হাসতে পেটে ব্যথা হয়ে যাওয়া। কখন, কিছু ভাবনাকে শব্দের জালে ফেলার চেষ্টা। তারপর ক্লান্ত শরীরকে গভীর রাতে বিছানার হাতে সঁপে দেয়া। সকালে আবার হয়ত কোন একটা ভাল অথবা কারো প্রিয়জনের বিয়োগ ব্যথা শুনে হাল্কা একটা চাপা কষ্ট নিয়ে খবর নিয়ে দিন শুরু করা। আরো একটি দিনের শুরু, নতুন এক দিন, নতুন করে।

ক্লাস, লেকচার, আড্ডা, ঘুরে বেড়ানো, বিতর্ক এরকম আর কিছু কাজের মাঝেই দিন পার হয়ে যায়, পার হয় বছর। এক একটা সেমিষ্টার শেষ হয়ে যায়। এই ত আর মাত্র কিছুদিন, তারপরেই ছুটি। যদি জিজ্ঞেস করে কেমন গেল গত তিনটি মাস? এককথায় বলব খুব খারাপ। টানা ৪২ দিন কোন ছুটি ছাড়া এমনকি সাপ্তহিক ছুটিগুলো ছাড়া ক্লাস করে এখন আমি ক্লান্ত, অবসন্ন। এর মাঝেও কি করেছি বলতে গেলে বলব তেমন কিছুই করিনি। IC, Electrical এর সার্কিটগুলোর সাথে বন্ধুত্বটাও এবার ভাল জমেনি। ফেইসবুকের গ্রুপ এর কাজ ও যে খুব হয়েছে তাও নয়। জীবনের টানাপড়েন, মান অভিমান, হলের বিভিন্ন সমস্যা, আনন্দ-বেদনা এই গুলোর মাঝে কেমন করে যেন এই সময় গুলু চলে গেল !! এর মাঝে পাওয়া কি?? কিছু বন্ধুত্ব, কারো মুখোশ উন্মোচন, কারো বিশ্বাসঘাতকতা, অস্থিরতা, কারো নিবেদন, চোখের সামনে ঘটে চলা নানান ঘটনা-দুর্ঘটনা, আরো রক্তের বন্যা এইতো। বছরটা শুরু হয়েছিল আগের বছরের কিছু পাওয়া আর না পাওয়ার মধ্যে দিয়ে। আর শেষ করব?? আরো ৩০ দিন বাকি, দেখা যাক কি আছে সামনের দিন গুলোতে।

গত সেমিষ্টারের শেষের দিনে লিখে ছিলাম একটা কবিতা তাও আবার সারারাত হৈহল্লা করার পরে ভোরের প্রথম আলোতে। এইবার?? এইবার কি লিখব?? জানি না। এই ইট কাঠের ব্যস্ত শহরে এখন আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে। আজ পরীক্ষা শেষে অনেকক্ষন ঘুরেছি, একটু প্রান ভরে নিঃশ্বাস নেয়ার চেষ্টা করেছিলাম, পারলাম না। তাই এই যন্ত্রের শহরকে কিছু দিনের জন্যে বিদায় জানাবো, পালাবো!! তাই, এইবার বিশেষ করে সেমিষ্টারের শেষের দিনে কিছুই করা হবে না। সবাই আমরা ভীষন ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত। তাই যদি বলি আমরা সবাই পালানোর জন্যে তৈরী হচ্ছি ভুল বলা হবে না।

Liberation war, 1971---is a historic event in our country from which we got our freedom and identity in this world map ….Its one of the biggest part of our history, culture as well as heritage… there is many thing happened before, in and also after the time of war in 1971……the people related with this and the people who are conscious and anxious about Our Liberation War, has tried to find out and collect those memories in different ways. Such as---in books, in the film, movie etc…..In this discussion topic we will try to give those collections information both in English and Bangla. Hope you will be able to find “Our Liberation War History” using these collections….
here is the link----




all the courtesy goes to::" Farhan Daud's blog" in "prothomaloblog", "Somewhereinblog.com"
and some more blog in "sachalayatan.com" as well as some articles..

আরও টুকরো টুকরো কিছু স্মৃতি.....(৩)

----দিদি ভাই, কই তোমরা? খাইবা না?? আইও তাড়াতাড়ি। সন্ধ্যা হইয়া যাইব একটু পরে। জলদি কর।

অনেকক্ষন ধরে অপেক্ষায় থাকা ২ জোড়া পা ধীর লয়ে খাবার ঘরে প্রবেশ করল। আস্তে আস্তে হাঁটু গেড়ে থালাটার সামনে বসলো। পরন্ত বিকালের আলো টা তখন বৃদ্ধার সারাদিনের ক্লান্ত মুখের উপর খেলা করছে। সামনের থালাতে আছে পোড়া মরিচ, কাঁচা মরিচ আর লবন দিয়ে মাখানো পান্তা ভাত। আর সামনে ওনার প্রানের ২টা হৃদয় যারা অপেক্ষা করছিল পরম আকাক্ষিত এই খাবারটার জন্যে। আর ওই ২টা প্রান হল আমি আর দিদি ভাই। এই খাবারের যে কি স্বাদ!! যদি বুঝানো যেত। আমি চোখ বন্ধ করলে আজও সেই স্বাদ পাই।

গ্রামের কিছু না জানা এই বৃদ্ধার হাত দিয়ে গড়ে উঠেছে একটা বড় পরিবার। যেখানে তার ৫টি মেয়ে আর দু’টি ছেলে বড় হয়েছে, উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছে। তারপরেও এই বয়সে কাজ করার ইচ্ছা এবং শক্তি দুইটাই সমান তালে চালিয়ে যাচ্ছেন। বড় ছেলেটা মায়ের কাজ করা দেখলে খুব বকাবকি করে কিন্তু কাজ করা তো আর থামে না। বরং ছেলে বাড়ি ফিরবার আগেই উনি সব কাজ শেষ করে ফেলেন। কোনো দিন যদি ভুলেও ছেলের চোখের সামনে পড়ে যান তো সেদিন বাড়িতে লঙ্কাকান্ড।

আমি যখনকার কথা বলছি সেটা আজ থেকে ১২ বছর আগের কথা। তবে এখনও কিচ্ছু বদলায়নি আমাদের দিদিমার। এখন আগের মত ভোর ৪ টার সময় ঘুম থেকে উঠে কাজ করতে লেগে যান যদি শরীর ভাল থাকে। ওনার বাড়িতে এক টুকরো ময়লা পাওয়া গেলে আবার ঝাড়ু দেয়া, পরিস্কার করার কাজ শুরু হয়ে যায় এখন। বাঙ্গালির যদি বারমাসে তের পার্বন হয় তো এর আমেজ পাওয়া যেত আমার মামার বাড়িতে। নাড়ু, সন্দেশ, পিঠা, আচার, লুচি আর কত কি!! আমাদেরকে না খাওয়ালে ওনার শান্তি হত না। প্রথমে যে পান্তা ভাতের কথা বললাম ওইটাও সেইরকম কিছু একটা ছিল। আর আমাদের ফেরার সময় আমাদের কে আবার সেগুলো প্যাকেটে ভরে দেয়া কোনো কিছুতেই ভুল হত না। এই হলেন আমার দিদি মা।

দুর্গা পুজা হল আমাদের সব চেয়ে বড় উৎসব। আর পুজার আগে আগে দাদু বাসায় এসে বলে যেতেন যেন পুজোর ষষ্ঠীর দিনেই আমাদের পাঠিয়ে দেয়া হয় মামার বাড়ি। বাড়িতে গেলেই আগে ছোট মাসীর ধমক,

----অ্যাই, তোরা কেউ হাত মুখ ধোয়ার আগে ঘরে ঢুকবি না।

মাসী হুঙ্কার দেয় আর আমাদের কাজ হল সোজা দৌড়ে ঘরের ভিতর ঢুকে সেটাকে ভেঙ্গে ফেলা। বাড়ীতে তখন মাটির ঘর লেপার মাতাল করা গন্ধ। অষ্টমী পুজার দিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠতে হবে এটাই ছিল নিয়ম। ঘটে আশ্রয় নিত দেবী দুর্গা। পাশে সাজান থাকতো নৈবেদ্যের থালা, আর ১০৮ টা ছোট নৈবদ্য। পুজা শেষ হলে পরে আনিল মামা (মায়ের জেঠতুতো ভাই) আর আমি, দিদি, দুর্জয় মিলে আশেপাশের আত্মীয়দের বাড়ি যেতাম প্রসাদ দিতে। ঘোরাঘুরির পর্ব শেষ করে বাড়িতে ফিরে আমাদের খাওয়ার পর্ব শুরু হত। সবচেয়ে মজা হত মনে হয় দশমীর দিনে। আমরা ছোটরা মিলে চড়ুইভাতি করতাম। বড়রা থাকত আমাদের সাথে।

(চলবে)

কোনো এক শীতের হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি................(২)

আমার মামার বাড়িটা কুমিল্লা শহরের এক প্রান্তে। রেল লাইন পার হয়ে যেতে হয়। বাড়িতে ঢুকবার জন্যে দুইটা রাস্তা। একটা উত্তর পাশে, অন্যটা দক্ষিন পাশে। দক্ষিন পাশের রাস্তাটাই বেশি ব্যবহার করা হয় আজকাল। এই রাস্তাটার দুই পাশে দুইটা পুকুর আর একটা শিমুল গাছ। এর মধ্যে উত্তর পাশের পুকুরটা এখন আর নেই, দক্ষিন পাশেরটা আর কয়েকদিন পরে হয়ত থাকবে না।দক্ষিনএর রাস্তা দিয়ে বাড়িতে ঢুকতেই প্রথমে চোখে পরে মাটির ঘর আর বিশাল উঠোন। উঠোনের পুর্ব পাশে বড় মামার ঘর আর পশ্চিম পাআহে দাদুর ঘর। দুতি ঘরের মাঝ খানে খাবার ঘর। খাবার ঘর পেরিয়ে ভিতরে ছোট্ট একটা ঊঠোন ওখানে খরের তৈরি রান্নাঘর। খাবার ঘরের দরজার বাইরে একটু দূরে আক্তা শিউলি ফুলের গাছ। সব মিলিয়ে দারুন সুন্দর ছিল আমার মামার বাড়ি, ছুটি কাটাবার জন্যে উপযুক্ত জায়গা।

তখন জানুয়ারী/ডিসেম্বর মাস চলছে হয়ত। আমি আর দিদি ভাই ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছি মামার বাড়িতে। প্রচন্ড শীত পরছিল। এর মধ্যে সাত সকালে ঘুম থেকে উঠে পরতে বস্তে হত। লেপের নিচে দুই বোন মিলে পরতে বসে যেতাম। রোদের তাপ একটু বারলে পর দুই জন মিলে ঊঠনের গিয়ে বসতাম। সকালের খাবার হিসেবে উঠোনে আসত দিদিমার হাতের তৈরি করা পিঠা আর খেজুরের রস। কখনো-সখনো এক কাপ চা জুটত কপালে। রোদের মাঝে বসে সকালের পড়া শেষ করে গিয়ে দাদুর পাশে জায়গা নিতাম। দাদু বসে বসে দলিল লিখতেন তখন আর চা খেতেন। ওনার হাতের লেখা ছিল অনেক বেশি সুন্দর। মনে আছে তখন ক্লাস ফাইভে পড়ি। হাতের লেখা লিখবার সময় দাদু আমার খাতা কেড়ে নিয়ে বলেছিলেন, কি লিখিস সব কাকের ঠাৎ। মামনিকে খুব করে বকেছিল এই জন্যে। আজকে আমার হাতের লেখা আমি মনে করি বেশ ভাল :P। তো দাদু পাশে বসে লেখা দেখা আর দাদুর সাথে বসে গুটুর গুটুর গল্প করাছিল আমাদের কাজ। বেলা ১২টা বাজতেই আমাদের স্নান শেষ। তারপর ঘুম। ঘুম থেকে উঠতাম ঢেকির শব্দে। আমার দিদিমা পিঠা বানাবার জন্যে চালের গুড়ো বানাচ্ছেন। ঢেকির শব্দটা এক্তা অদ্ভুত লয়ে চলত। ভারি দারুন লাগত শুনতে। এমনি করেই এক একটা শীতের দিন পার হত তখন।

এই শীতের সময়েই হয় স্বরস্বতী পুজা। পুজাতে উপহার পাওয়াটা ছিল আমাদের প্রধান আকর্ষন। শেফালি ফুলের গন্ধ, নতুন পোশাক, সকালে উঠে ঠান্ডার মাঝে স্নান করা, তারপর সবাই মিলে নৈবেদ্য সাজানো, পুজার প্রসাদ, ধুপের গন্ধ যেন অন্যরকম এক্তা ব্যাপার স্যাপার। পুজার আগে আমরা একজন আর একজনের নতুন জামা দেখতাম না। আসলে দেখতে দিতাম না পাছে পুরান হয়ে যায়। তবে এই জায়গায় দুর্জয় তার দুষ্টামি টা বজায় রাখত। আমার ড্র্ব্বয়ার খুলে কাখন কারপ বের করে আনা যায় সেই মতলবে থাকত। উপোস করে অঞ্জলি দিয়ে প্রনাম করবার পর মিলত আমাদের প্রসাদ। আর সেই প্রসাদের স্বাদ?? ভেবে নিন কেমন হতে পারে। কারন আমাদের কাছে সেটা ছিল অমৃত। পুজার সারাটা দিনই কাটতো দই, লুচি, শব্জি আর অনেক কিছু খেয়ে।

পুজার ছুটি শেষ আমরা চলে আসতাম বাসায়। কিন্তু অপেক্ষায় থাকতাম পহেলা বৈশাখের জন্য। কারন তখন আবার মামার বাড়ি যাব, আবার মজা হবে। 8-|

একটা স্মৃতির বর্ষা-----(১)

ঘরের চালের উপরে বৃষ্টি পড়বার শব্দ ভারী মিষ্টি। ঝুম ঝুম শব্দে বৃষ্টি হচ্ছে। বৈশাখ মাসের বৃষ্টি। গ্রামের বাড়ির ঘরটা মাটির বলে এই বৃষ্টিতে বেশ ঠান্ডা লাগছিল। হঠাৎ চালের উপর কিছু একটা পড়বার শব্দে ঘরের মধে্য থাকা সব ছোট রা প্রায় লাফিয়ে উঠল। আম পরছে। ঝুম বৃষ্টিতে সবার বাইরে বের হতে কয়েক মুহুরত লাগল মাত্র। বড়দের বারন সত্তেও সবাই হুরমুর করে বাইরে বেরিয়ে পড়ল। উঠান পেরিয়ে সবার গন্তব্য হল বাড়ির পিছনের দিকে। ছোট মামা, দিদি ভাই, দুজর্য়, আমি সহ আর কয়েকজন। এর মধ্যে দুজর্য় কয়েক বার আছার খেয়ে পরেছে। আর ওকে তুলতে গিয়ে মামা র অবস্থা খুব ই খারাপ। আম কুড়াতে শুরু করেছে সবাই।

দাদু বারান্দায় শুয়ে ছিল। পোলাপানের চিৎকার শুনে বুঝতে পেরেছেন ওনার আম গাছের অবস্থা। বারান্দায় দাড়িয়েই দাদুর শশব্যস্ত কন্ঠ,
--ওই পলাপানেরা কি করিস?? আমার গাছের আম গুলার হইলি তরা শ্ত্রু । তোরা এই ফাযিল বৃষ্টি র জন্য আমার গাছের আম খাবার সুযোগ পাইসিশ। আমার আম গাছ আর আম গেলরে...............।।
তখন আমরা মেতে আছি আম কুড়ানোর তালে। কে শুনে কার কথা। আর দাদু ত আর ও পরে।
আম কুড়িয়ে যখন সবাই ঘরে এলাম তখন ছোটো মামাকে আমাদের সাথে দেখে দাদু আর বড় মামা ত রেগেমেগে মামাকে খুব বকলেন। যাই হোক সেখানেই আমাদের আম কুড়ানোর সমাপ্তি ঘটল সেবারের মত.।

(চলাবে)

A BOOK REVIEW OF "UNCLE TOM'S CABIN"

• 26 CHAPTERS
• WRITTEN BY HARRITE BICHER STOW
• PUBLISHED IN 1962 FROM HARVERED UNIVERSITY PRESS



In 15th century a human being was treated as a living property due to his or her skin color. This book story is about that time's society. After the invention of Africa black people were treated as living property by the people of Europe & America. The trade of slavery was started from that time. The black were the fellow who were not trusted but tortured a lot by their masters. They were sold by their master when the master was in some problem or in some difficulties. They were always handed over. They even had no right to know where they were going or sending.They and their family depend on the master's choice. They had no right to invent something. It was their providence to having a good master.Master can sold their Slaves anytime according to their wish and need.

Tom, George, Eliza, Chloe, Emmeline, Cassy were the representatives of that time. At the beginning of the book tom worked for a long time under a good master, Mr. Shelby. He was trusted not only by his master but also loved by his young master, Shelby's son. Due to some financial problem Mr. Shelby was bound to sell tom &Eliza's kid to a slave trader. As a trusted, honest & steady fellow tom was went with the trader Haley. But Eliza fled away with her kid. Her husband George was technically literate fellow but tortured by his cruel master. After some time to his wife & kid's flying, he also fled with the help of his friends. The personal appearance of Eliza, the character ascribed to her, are sketches drawn from life. At the time of ran away, the incident of the mother's crossing the Ohio River on the ice is a well-known fact. After facing a lot of trouble, they met each other & run away Canada.

In a voyage with the trader, tom saw the business of selling & buying living property. At the end of the voyage he again sold to a kind master Mr. Augustine St. Clare on the request of his beautiful little daughter Evangeline. He recited the quotes from bible for Eva & did other works also. The tragically fate of Tom didn't favored his fortune lastly after the death of Eva &Mr. Clare. He was again sold to a cruel land lord, Laggrey.

The public and shameless sale of beautiful mulatto and quadroon girls has acquired notoriety; from the incidents following the capture of the Pearl was seen by tom during his 2nd journey. Emmeline and Cassy was the victim of this. In the point of the book author it was an injustice to the lady. But that time it was not only correct but also legal work. After handed over the living property for 3rd time, tom reached in a place where breathing was impossible & a mother Cassy was waiting for her daughter Eliza's news. At that place, pious tom got no time to read the bible &when he started to read his master didn't allow him. But the pious tom never lost his faith to god. We can but view it with shame and regret. The masters like Laggrey think that literacy was the obstacle behind obligation.

At the end of the story tom died in a far away from his family though his young master George came to get him back. The brutality of laggrey killed tom but didn't able to through his ethical view & faith to god.


The conclusion of the whole matter is, abolitionism is little else at last, but hypocritical self-righteous Pharisees, and Mrs. Stowe wrote her book to flatter their pride, indulge their whims, tickle their fancies, and pick their pockets. I have remarked that this is a Marvelous world, and among the many wondrous things that fall under our observation, there is nothing more remarkable than Yankee ingenuity! The Southern people, it is true, receive the proceeds of the labor of the slaves, but then, they must first expend money in raising them; feed and clothe them in health, nurse them in sickness, and provide for them in old age.

And lastly a question to all of you, west has thrown slaveries many years ago, but would you tell me when we are going to throw it?


Written By- Javed Hossain And Bipasha Debnath

"Durga Puja"

Kichu Notun Elomelo shobdo!!!

:::abaro tumi:::

aj moner rajje onek megh
sharoter noy, asharer
ghano srabon diner moto
kalo meghe cheye geche
charidik andhokare dekhe geche..
aktu porei uthbe jhor....
jhor take domiye rakhar chesta
hoyto britha chesta, tarporeo chesta...

aj theke r keu opekkhay thakbe na
keu bolbena, kobe asbe tumi?
r je din kate na, somoy je r furay na
chatok er moto tumi r poth cheye thakbe na
bolbena valobashi.....
moner akashe asharer kalo magh choriye
jani tumio valo nei, onek koste acho
abaro ager moto bolte chaicho,
asbe kobe tumi??? ro ponero din??
katbe ki kore??kintu bolte parcho koi?

ashare megh guru kore dakche...
ajhor dharay bristhi hober chino dekhacche
kintu aktu porei shurjo tar hasi haslo
sraboner dhara r boilona.....
kosto gulu aj oi megher moto khoye geche
kosti pathorer moto hoye gechi ami....
aj jani akashe megher ghonoghota thakleo
ajhor dharay bristir dekha pawa jabe na..

Something More!!!!

::::Abar Notun Kore:::

Aj abar notun kore bachte icche hoy
Aj abar notun kore sob suru korte icche hoy
Somoyer srot amar theke sob kisu nigre niyeche.
Amar valo laga, mondo laga
Amar chaoa pawa…..

Aj ami abar notun kore shuru korbo
Ak onno prottoye…
Aj ami somoyke bondi korbo
Dur akashe dana mele pari debo
Dure onek dure, shimana periye jabo..

Aj ami mukto hobo…
Hoye jabo pakhi…
Akash hobe amar khelar math
Meghe hobe amar boshoti….
Rongdhanour rong hobe amar tuli

Aj ami, ami hobo…
Tomader majhe ononna hobo…
Aj ami mukto hobo…
Aj ami shadhin hobo…

My Mad Creations of Today..

I don't know what happen to me today.. after seeing two picture I wrote two poems..these are in Bangla..I don't know who read my blog will like it or not... but after a long gap I have wrote these poems.. and can't able to control my self to share it with others......Here are my poems:


Photographer: Farhana Zamil Tinny

##Amar janala

Amar ghorer chotto janala,
sheta diye ami akash dekhi
akasher rong dekhi,
rup dekhi,
r moner majhe chobi aki
gan kori, notun shur tuli...

aj amar pashe keu nei
ache shudu oi ak chilte akash
amar janalar ak chilte akash
godhuli r alo te akash amay dake
rong e amay rangate chay
shapno akte chay amar mone..

aj amar apon keu nei
ache shudhu oi akchilte akash..
je amay shopno dekhay...
amar shopner feriwala..


##Tomake Boler Chilo

Shedin godhulir alo te tumi amar pashe chile....
hat duti dhore chile, kache tene niye bolechile Valobashi..
amar mone tomar chobi ake diye chile...
agamir shopno akae diyechile...

shedin godhulir alo te tumi amar sobtake tomar kore niyechile..
bolechile, amader shopno kakhono shotti hobe na jani....
tarporeo tomay valobashi....shopno dekhi....
tomay vabi...tomay chai...

shedin godhulir alo te amader shopnogulu mone basa bedhechilo..
aj abar godhuli eseche.....
ami aka dariye aci..tumi pase nei...
shudhu ache tomar deya alokito shesob shapno....
r tomar jonne amar offuranto valobasha..

shedin godhuli belay amar kichu boler chilo...
tumi takhon pase chile..kintu kisu bola hoyni...
aj ami bolbo..jodio tumi pase nei....
aj ami bolbo, tomay valobashi..onek besi..


##Megh!!

megh o megh,
jaccho kothay?
amay nebe tomar songe?
tomar shathe pari debo
ojanar oi pothe jabo...
nebe amay?

megh o megh,
tomar velay vashbo ami
r vashabo joto dhukkho
joto kosto ache joma...

nebe amay tomar songe?
megh o megh!!

##Opekkha

je tumi amay bachte shikhiyecho
je tumi amay haste shikhiyecho
she tumi amay keno aj
bina doshe dure shoriye diccho

aj tumi amar theke dure acho jani
tai bole ki amar chokher jol tomay chuye jay na??
amar kosto gulu ki bujhte paro na??
tahole keno bolechile amay tumi bujho?
aj tomar kache amar prosno...
uttor dao..ami oppekhay achi



I am waiting for some comments...

Where Dreams Going to Start...............................

Before starting my story, I want to say something. I have heard this from one of my friends. We were talking about the condition of the girls and the current status of them. This story was happened five years ago. I was not able to write this story as it is. There is some modification. Sorry for that but the theme is as it is. Read this and comment what you think on this topic…I am waiting for your response…

My name is Anita. I am a second year medical student. I am a very simple girl and dream and think like other ordinary girls of my country. I was born in Rajshahi in a middle class family. This family is my rhythm of life, music of my day. I was brought up in a very open minded family. In this family, I have learnt how to live life, lead a life. My mother is a person who is my idol though she is a simple house wife. My father is a govt. employee. With my younger sister I had a nice happy family. I used "had" in my past sentence, because actually it was. Now my family is an almost destroyed family. Do U know why? That is because of me…. (Crying)...

I was a first year student of H.S.C... I was a topper in my school. I achieved lots of awards in my student life. But that time was very horrific for me. When I think about that time I am not in mine. Just asking question to myself what’s my fault and the fault of my family ? For that we r suffering from these types of life time difficulties….. None can give me the answer….

The story started from the first day of my college. My college is a combined college. That’s why there is no boundary to mix with boys... But they never attracted me. But as a girl, I was attracted by them... I have some female friends who are also from my same school and they were really close to me. One boy noticed me from the first day of my college…he was planning to convince me… he was one year senior to me. He had a bet with his friends that he would have me anyway or at any cost for some time. For his purpose he also convinced my friends who were very close to me that time….I was thinking they were my good friend…but alas!!

I was enjoying my new college life. I like to travel. When I got time I tried to go for a trip with those so called good friends. After about 9/10 month, I got a trip with my friends. The place is little far from my home as well as Rajshahi town. The place was so beautiful. The day was also nice; but that beautiful day gave me a lot of pain for my life. We were 6 friends there. One of my friends took us in her cousin house. The house was very near to that place. As we were friend I have no doubt to go with them, though I was not familiar to her cousin. The house was so calm and quiet. We were given juice and some cookies. After having juice, I did not feel well. The scene was so imprecise to me. But in that condition, I saw that boy in the room. All of them were laughing at me. I realized I was trapped by my friends and something was going to happen.

For 3 hours, I was unconscious. And those 3 hours take everything from my life. That boy raped me, as his expectation got me anyway for some times. He won his gamble. But I lost everything. When I got my sense, the boy was with me; friends were not there. He was smiling and looking at me. He said me, “sweetheart, you are so good to test”. My eyes burst into tears. I was crying, did not understand what to do, where to go. In that condition, the boy told me that, his friends already informed not only my family but also those who know me well. I was trying to sort out myself and back in my home, but didn’t know how to go there. He proposed me to go with him. He said, “I won what I want; now it’s my responsibility to see you off.”

Within half an hour I reached my home. My neighbors were watching me if I were a clown. My dad did not ask me anything. Mom was crying and my sis had no word to say. I went to my room. After an hour, my father came to me. He said me, “dear, I know you, I trust you. I know what happened was not your fault. You are not this type of girl. What I have given you that are not so worthless. Don’t worry but never commit suicide. Show those coward guys that you can fight. You are strong enough to stand against all odds. Prove that you are a human being.” I don’t know how a father inspires his daughter in such condition. Mom came and embarrassed me crying. Today I can realize that what they did that time. After that incident, it was so difficult for us to lead our life in the society. That coward always gives us threats. We lodged case against them but there was no action.

In spite of all odd situations, I completed my Higher Secondary with great honor. I again topped in the college. In my result day, everyone around us was shocked. All of them had one question, how can it be possible for me to do it? My parents were the proudest parents. Till now I have threats. But now I am going to establish my career with honor and pride. Though I know much more difficulties are waiting to come and hit me... let them come… I will again fight. I will fight against all odds and I am confident I will win all my rights to dream about my life which I get because of my parents. God gives me, the best gift of the world…now I need nothing...Now I am in that position from where a new Dreams Going to Start...

My Hostel Life

After a long time, I am writing in the blog...I am feeling sorry for not writing here for a long time. You know I am a university student… and I am living in my university hostel….

There are some advantages of living in the hostel or in university dormitory. By this you can meet with a lot of people... different types of people with different ideas, choice, lifestyle, thoughts, ambitions...our hostel is in an apartment. We live 11 girls here. We have 4 rooms with a dinning and a kitchen. It’s a nice apartment. I like it. As I say there live different types of girls from different department. We are five girls from Electrical & Electronics Department, four girls from BBA, and two are from CIS and CS Department.
They came from different parts of Bangladesh.

I have two more girls in my room without me. One is belongs to my subject another from BBA. We are in the same batch but in the different semester. One of my roommates likes to have fun all the time. She wants to enjoy every moment of life. She is from Noakhali. She is the elder daughter of her parents. She has one younger sister and younger brother. According to her; she is a very egoistic person. But that never reflects on her work it’s my opinion. She likes to sleep. She never cares anyone. She is the queen of herself. She has no feelings if she missed any class due to her slumber. She is not so much serious about study but she studies whole night in the eleventh hour of exam. She likes to dominate others.

It's time to talk about another roommate. She is from Khulna. She is the second kid of her parents. She has an elder brother. She is a much cooled nature girl so far I know about her. She also likes to enjoy her life. She has a good friendship with another roommate. This roommate always attends the class. She is much more conscious about her career as she is from BBA. She is not so healthy girl. She has a nice personality, thoughts. But not so much wills to express her. She studies whenever she wants. She always consider my another roommate.

We have a similarity; and that is we like reading books specially story book, novels and so on. Whenever we collect any book we read it. I like English movies much, but they like Hindi movies. They like rock songs sometime soft too. Rock and loud songs are liked by them. I like instrumentals and soft music. They gossip all the evening and go for study late night. I like to read in after the evening, that’s why I always try to go library in the evening to complete my study... as I have class in the morning, I like to sleep as early as possible. But sometimes it doesn’t happen when I have a load of study and sometimes when my roommates study or talking or gossiping the whole night. They like funny things all the time but I don’t like funny things all the time. I also do fun when I am in up gear. We sometimes have late night party in our hostel in the occasion of Birthday’s. We want to celebrate these days because we are living far from our sweet families.


With lots of similarities and dissimilarities we are living together. By living together, we are trying to match up in every situation and every difficulty. How much we can tolerate, how much we can avoid or ignore, we know this after living here. Those people never live in the dormitory or hall or hostel will never know what a life it is!!

WIND OF CHANGE

Music :Klaus Meine
Lyrics:Klaus Meine

I folow the Moskva
Down to Gorky Park
Listening to the wind of change
An August summer night
Soldiers passing by
Listening to the wind of change

The world is closing in
Did you ever think
That we could be so close, like brothers
The future's in the air
I can feel it everywhere
Blowing with the wind of change

Take me to the magic of the moment
On a glory night
Where the children of tomorrow dream away
in the wind of change

Walking down the street
Distant memories
Are buried in the past forever
I folow the Moskva
Down to Gorky Park
Listening to the wind of change

Take me to the magic of the moment
On a glory night
Where the children of tomorrow share their dreams
With you and me
Take me to the magic of the moment
On a glory night
Where the children of tomorrow dream away
in the wind of change

The wind of change
Blows straight into the face of time
Like a stormwind that will ring the freedom bell
For peace of mind
Let your balalaika sing
What my guitar wants to say

Take me to the magic of the moment
On a glory night
Where the children of tomorrow share their dreams
With you and me
Take me to the magic of the moment
On a glory night
Where the children of tomorrow dream away
in the wind of change

Life In My Point of View

Days are going, times are passing, and our life is going to be end. In this world, we came not only for living but also for doing some work….its our duty to do something in our short life time for which we can feel proud for our work….its not only about us its about those people who are with us as our well wisher and OUR GOOD FRIEND….

In this short life time we meet different types of people. Some are good for us, some are not. But I think to meet new people is new experience. Through this we can introduce with new thoughts. In last six years I have met lots of people and am going to meet some new people more in future. Every meeting gives me a new experience and new ideas to think.

I have asked some of my friends and some people “what is the meaning of life??? What is life??? What they want to do in their life???” there is a lot of answer. There is some answer:

• Proper functioning of nervous, respiratory and circulatory system...
• L for Love, I for Idea, F for fight, E for Enjoy….
• Life is sign of happiness...
• Life is challenging. We need patience. Journey is bitter most of the time. Man can do anything if he wants irrespective of pain just nurturing. Self-confidence is a must I also believe that mental strength come from physical soundness.
• Life is just a test a test match game that waits like a batsman with patience wins in this game patience is the key 2 success...

These are some answer about life... I have some thought of mine about life and its meaning and the needs and work of life…

I think life is a challenging journey which we need to complete. There are some joys and sorrows. It’s my thought to enjoy all the moments. When a night comes then I think that here I am ready to welcome another beautiful, shiny day. We should go through our mind. As a human being I always like to do something for people and for peoples smile. When I meet with people I think the first impression is the best impression. We need to be patient when we want something in our life. We need to be self-confidence and self-identity. Mental strength is the most important thing.

We are living for some reason. We have family, friends as well as society. We need to prove ourselves through our work by ourselves. You may not be the smartest or the stylish or the most social but you have your own qualities. One’s work is his or her introduction. Don’t need to be so expressive. If u wants to be big, be small first, be natural. I stand and very firmly on issues I truly believe in. Man can do anything if he wants. When we want something we need to work hard and be patience.

Here are my today’s thoughts. Thoughts of mine…!!!!!!!!!!!!!!

MY DAY

These days i m passing a very busy time....with my group and my debate club...Debate club is my hobby..

I wanna be a debater...There is some reason behind this....first I wanna remember how I join with our university debate club AOC..It is more organized and beautiful club in my university....it obviously my own thought....I joined with this group last September'07..It was the occasion of our university foundation week.....I was so much excited about my performance that time.....After a long time break from stage when I stand before the dais I had no word for some seconds..There I performed public speaking....After a long time I started it again for this I was so nervous that time..But my performance was appreciated by almost all....I was satisfied about my speech... I think that it can be better..

Than I attend a seminar in Chayanot..That was arranged my Youth Forum of Bangladesh...that was a great day for me..I think it was a memorable day for me....After that I joined study circle of our club...All the member of our group are so sincere , responsible, dedicated and most of all they love this work by heart......

I have some thought to join this group...I think and believe that debate is one of the way by which we can say anything...There is a freedom of speaking...logical speaking and thought....There is a lot of thoughts..By doing debate this one can know many things......read many things...can get the inspiration to read....to think something positive....how one can represent herself or himself to others by logic ....and their thoughts...All of the people wanna say something.....They want that some one should listen his or her...I believe that debate is such a platform where everyone will listen your logical and mind blowing thoughts....From their you may gather some new ideas for yourselves and for your country as well as for other purpose.....
I experienced that you can sometime solve your problem from this...can build up your thoughts...you can imagine...you can do......you could be more self-confident.....

I love doing this work now a days....but when I will feel that I can't love to do this work anymore that time i will resign from the club...I never do that work which i can't love....

Our university is going to arrange the 3rd National Debate Competition within some day..In the beginning of Bangla new year 14th April,08 will be the grand finale.....I hope this program will be so much successful.. I am waiting for enjoying this occasion so much excitement......

Todays thought........

I have experienced something today and want to share it with all of you...This is my first time to write in a Blog...Now I am going to share my today's Experience with all of you.....

I am citizen of Bangladesh and student of Electrical and Electronics Engineering. My country is a third world country. But i think it should one of the first world country. I always dreamt about this, and i know if all of the young generation do some work to remove its basic problem poverty that it will come true..

Now a days I am trying to do something for my country. For this reason I joined with some of my friends and opened a group "Time To Do Something"...Our main moto is to remove poverty from our country. It is just a small step to do something for my sweet motherland..I also do something more for my country. I don't know how much it is possible..but I wanna do it..

Today we went to a servey in a slum near to my university hostel. There we find 9 kids who are not able to go to school. They have different reason to not to go school. They stay in house to take care of their little sister and daughter. When I asked one girl why you don;t want to go to school??? she replied me, Who want to ruin the opportunity to go to school. I don't have the opportunity to get my education. If you provide me than i will try.On the otherhand, one of the mother is not willing to give her 13 years older daugher proper education.

Now I am thinking I am a girl and an Engineering student. Education teaching me how to think, how to be different, how to be self-confident, how to be independent and make my own deceisions. When this women and that girl can be able to do this??? when they will get good education?????

I wish that the time is so near to us.. It is the time for all the under developed countries young people to do something to enlighten their countries coming generation..
we will go ahead...come join with us.....give an example to all the people that we can do so manything without ruin our study....Its really time to do something for our country, my country..
What is your thought about this????